অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর
চা-তে থাকা পলিফেনল ও ক্যাটেচিন শরীরের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
নিয়মিত চা খেলে হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে (বিশেষত সবুজ চা)
সবুজ চা শরীরের বিপাকক্রিয়া বাড়িয়ে চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়
ক্যাফেইন এবং এল-থিয়ানিন মনোযোগ ও মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতা বাড়ায়।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, চায়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধির গতি কমাতে পারে।
পাচনশক্তি বাড়ায় ও হজমে সহায়ক
বিশেষ করে আদা চা ও পুদিনা চা হজমে সাহায্য করে এবং বমিভাব কমায়।
স্ট্রেস কমায় ও মানসিক প্রশান্তি দেয়
একটি গরম কাপ চা মানসিক প্রশান্তি আনে এবং উদ্বেগ কমাতে সহায়ক।
ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে
চায়ের কিছু উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
চামড়ার জন্য উপকারী
সবুজ চা ও অন্যান্য ভেষজ চা ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং ব্রণের প্রবণতা কমাতে সাহায্য করে।
অতিরিক্ত চা (বিশেষ করে ক্যাফেইনযুক্ত) খেলে অনিদ্রা, গ্যাস্ট্রিক, এবং হজম সমস্যা হতে পারে।
দিনে ২–৩ কাপ মাঝারি মাত্রার চা খাওয়া স্বাস্থ্যকর।