শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৬:১১ অপরাহ্ন
রাজশাহী ভ্রমণের একটি ৩ দিনের বিস্তারিত পরিকল্পনা (ইটিনারারি) দেওয়া হলো, যাতে আপনি ঐতিহাসিক স্থান, প্রকৃতি, সংস্কৃতি এবং স্থানীয় খাবার সবকিছু উপভোগ করতে পারেন।
Hotel Nice International, Hotel Warisan, or Green City International Hotel (বাজেট অনুসারে বেছে নিতে পারেন)
বুকিং অ্যাপ: Agoda / Booking.com / সরাসরি কল করে
ঢাকা থেকে রাজশাহী পৌঁছানো
ট্রেনে (বনলতা/সিল্কসিটি এক্সপ্রেস): সকাল ৭টা — দুপুর ১টার মধ্যে রাজশাহী
বিমানে: ইউএস-বাংলা/বিমান বাংলাদেশ (যদি সময় বাঁচাতে চান)
হোটেলে চেক-ইন ও বিশ্রাম
দুপুরের খাবার: রাজশাহী বিখ্যাত চাপা মাছ ভুনা এবং পদ্মার ইলিশ খেতে পারেন (Hotel Warisan Restaurant বা Ghorowa Hotel এ)
বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর দর্শন
রাজশাহী কলেজ ও শহীদ মিনার এলাকায় হাঁটা ও ছবি তোলা
পদ্মা নদীর তীরে টি-বাঁধ এলাকায় হাঁটা
পদ্মা গার্ডেনে সূর্যাস্ত দেখা
লালন শাহ মুক্তমঞ্চে যদি কোনো অনুষ্ঠান থাকে, উপভোগ করতে পারেন
বাজার ঘোরা ও সিল্ক পণ্যের কেনাকাটা (রাজশাহী সিল্ক মার্কেট)
রাতের খাবার: ব্যাম্বু টক বা গ্রিল হাউসে
পুঠিয়া রাজবাড়ি ও শিব মন্দির (১৫ কিমি দূরে – সিএনজি/উবার/লোকাল বাস)
রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী জমিদার বাড়ি, টেরাকোটা স্থাপত্য
বাঘা মসজিদ দর্শন (পুঠিয়া থেকে ২০ কিমি দক্ষিণে)
৫০০ বছরের পুরনো সুলতানি আমলের স্থাপত্য
স্থানীয় খাবার: বাঘা বা পথে কোনো হোটেলে বিশ্রাম ও খাওয়া
শাহ মখদুম (রহ.) মাজার ও আশেপাশের বাজার এলাকা ভ্রমণ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ভ্রমণ (যদি আগ্রহ থাকে)
হোটেলে ফিরে বিশ্রাম
লাইট ডিনার ও কিছু সময় হোটেলের পাশে হাঁটা
শহীদ কামারুজ্জামান চিড়িয়াখানা ও উদ্যান ভ্রমণ
পরিবার বা বাচ্চাদের জন্য উপযুক্ত
রাজশাহী সিল্ক গবেষণা কেন্দ্র ভ্রমণ (খোলা থাকলে)
শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা
লাঞ্চ: বিখ্যাত “মেহমানখানা” বা “ঘরোয়া হোটেল”-এ রাজশাহীর দেশি খাবার
হোটেল থেকে চেকআউট
ফেরার ট্রেন বা ফ্লাইট ধরা
জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট
ক্যামেরা/মোবাইল চার্জার
হালকা জ্যাকেট (শীতকালে গেলে)
সানস্ক্রিন, সানগ্লাস
হাইড্রেটেড থাকতে পানি
রাজশাহী রেশম মিষ্টি
চাপা মাছের ভুনা
পদ্মার ইলিশ
দেশি স্টাইল বিরিয়ানি
মিষ্টি দই
লোকাল সিএনজি / রেন্টাল মোটরবাইক / মোটো অ্যাপ
আন্তঃজেলা রুটে লোকাল বাস বা প্রাইভেট কার ভাড়াশশ\