বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১২:০৪ পূর্বাহ্ন
বৈজ্ঞানিক নাম: Copsychus saularis
দেহনির্মাণ: প্রায় ২০ সেমি লম্বা, লম্বা লেজ এবং কালো–সাদা রঙের হয় পুরুষ, নারীরা হালকা ধূসরccnbangla.com।
আবাসব্যাপী: অরণ্য থেকে শহর, গ্রাম—বাংলাদেশের সর্বত্র পাওয়া যায়।
আচরণ: মাটিতে ও গাঢ় গাছের ডালে কীট খেয়ে ঘোরে; সকালে তার মিষ্টি গান মনের শান্তি এনে দেয়ccnbangla.com।
প্রজনন: মার্চ–জুলাই, গাছের ছিদ্র বা দেয়ালভাঙার ফাঁকে বাসা বাঁধে; ৪–৫ ডিম ফোটে ১২–২১ দিনেccnbangla.com+1banglanews24.com+1।
সংরক্ষণ: বন উজাড়, কীটনাশকের ব্যবহার ও অ-আইনি শিকার দোয়েলের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে—তবে সংরক্ষণ উদ্যোগ প্রয়োজনccnbangla.com।
বাংলাদেশ বার্ড ক্লাবের ইনাম আল হকের মতে, দোয়েলকে জাতীয় পাখি হিসেবে বেছে নেওয়ার কয়েকটি যুক্তি রয়েছেbanglanews24.com+1sirajganjcity.com+1:
সর্বব্যাপী উপস্থিতি – শহর ও গ্রাম, বন ও পার্ক—হতে দোয়েল সব জায়গায় দেখা যায়।
ভিন্ন দেশ এটিকে জাতীয়ভাবে না নির্ধারণ – যেমন ভারতের জাতীয় পাখি নয়, তাই দ্বৈততা নেই।
অপরিহার্য গুণাবলি – জনপ্রিয় গান, ক্ষুধুক না হওয়া, মনাোরম উপস্থিতি—it’s a national symbol worthy bird!
এই কারণে দোয়েল শুধু জনপ্রিয় নয়, বরং দেশের সবচেয়ে মানানসই সাংস্কৃতিক ও জাতিগত চিহ্ন হিসেবেও গ্রহন করা হয়েছে।
দোয়েলের ছবি খোদিত রয়েছে ২৫ টাকা স্মারক নোটে ও “দোয়েল চত্বর (Doel Square)”–এ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েccnbangla.combanglanews24.comen.wikipedia.org+1en.wikipedia.org+1।
বাংলা সাহিত্য ও লোকজগতে দোয়েল প্রাঞ্জল স্মৃতি ও বোধের প্রতীক—যেমন মিষ্টিকণ্ঠ, সুরেলা উপস্থিতি, প্রকৃতির সাথে গানের সেতুবন্ধন।
বিষয় | তথ্য |
---|---|
জাতীয়ত্বের কারণ | সারাদেশে উপস্থিত, স্বতন্ত্র সংস্কৃতি, একচ্ছত্র প্রতীক |
বৈশিষ্ট্য | কালো–সাদা লেজ, ২০ সেমি দৈর্ঘ্য, মিষ্টিকণ্ঠ গান |
আবাসস্থল | শহর, গ্রাম ও বনাঞ্চল সব জায়গায় |
সংরক্ষণ পরিস্থিতি | হুমকির সম্মুখীন; প্রয়োজনে সংরক্ষণ কর্মসূচি জরুরি |